ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মু. আরিফুল ইসলাম .কেন্দ্রীয় সহসভাপতি এইচ.এম.রফিকুল ইসলাম ও সেক্রেটারী জেনারেল কে.এম.আনিসুজ্জামান এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন: ২০০২সালের ১৫আগস্ট মালিবাগ জামে মসজিদের দেয়াল ভেঙ্গে ও মসজিদের জায়গা দখল করে চারদলীয় জোট সরকারের পোষা সন্ত্রাসী ইঞ্জিনিয়ার তৌহিদ গং মার্কেট নির্মান করার আপচেষ্টা চালায়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন এলাকাবাসীর সহায়তায় ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তোলে। আন্দোলনের এক পর্যায়ে ক্ষমতাসীন দলের নেতার নির্দেশে সরকারী বাহীনী আন্দোলনরত জনগণের ওপর গুলি চালায় । এতে শাহাদাত বরণ করেন ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের কর্মী হাফেজ আবুল বাশার,হাফেজ ইয়াহইয়া,রেজাউল করীম ঢালীসহ জয়নুল আবেদীন নামের এক পথচারী।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন: চারদলীয় জোট সরকার ইসলামের দোহাই দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল। ব্রাহ্মনবাড়ীয়ার সাত শহীদদের রক্তের ক্ষত শুকাতে না শুকাতেই মালিবাগ মসজিদ রক্ষার জন্য জীবন দিতে হলো এ শহীদদের। এ ঘটনায় ইঞ্জিনিয়ার তৌহিদের গ্রেফতার তো দূরের কথা বরং তাকে বাঁচাতে জনৈক মন্ত্রীর বাসায় রেখে তাকে নিরাপত্তা দিয়েছিল। রাতের আধারে শহীদের লাশ নিয়ে বিএনপি-জামাাত জোট সরকার তড়িঘড়ি করে দাফন কাফনের ব্যবস্থা করে তাদের অপকর্ম ঢাকা দিতে আরেকটি ঘৃন্য ঘটনার জন্ম দিয়েছিল।
নেতৃবৃন্দ সরকারের প্রতি অবিলম্বে ইঞ্জিনিয়ার তৌহিদ ও তার সহযোগীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।